শুভেন্দু অধিকারী
আমাদের দল দায়িত্ব দিয়েছে বিশেষ পুলিশ পর্যবেক্ষক এর সাথে যোগাযোগ রাখা। আমরা আজ অনিল শর্মা এর সাথে কথা বললাম । উনি আগেও অনেক দায়িত্ব পালন করেছেন । আজ পুলিশ অবজারভার এর সাথে দেখা করলাম ।
আমরা বলেছি বাংলা একমাত্র রাজ্য এর একুশের বিধানসভা নির্বাচনরপর পোস্ট পোল ভায়োলেন্স এর কথা 10 হাজার এর বেশি কেস হয়েছে ।একুশের আগের কথা বলিনি। সিপিএম কি করেছে বলিনি । কান্তি গাঙ্গুলি বা মুজিব মাস্টার কি করতেন বলিনি। আমরা বলেছি পনেরোটি রাজ্য যেখানে বিজেপি শাসক সেখানে ভোটের আগে বা পরে কোনো সন্ত্রাসের ছবি নেই ।প্রার্থী খুন হয়েছে এরাজ্যে ভোট দিতে পারেনি বহু গ্রামের মানুষ । তাই একুশের ভোট পরবর্তী হিংসা আর তেইশের পঞ্চায়েত নির্বাচন এর কথা বলেছি।
আমরা স্পষ্ট বলেছি এরাজ্যের কোনো ক্ষমতা নেই চুরি লুঠ ছাড়া । মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় এর সভা ফাঁকা দেখলে বোঝা যাচ্ছে। ফাঁকা দেখলেই পারদ চড়ছে NIA তদন্তকারী সংস্থা নিয়ে এপাঙ অপাং করছেন। *পুলিশ এরাজ্যে প্রধান প্রতিপক্ষ।আলোচনা ফলপ্রসূ হয়েছে। শুধু জানিয়েছি অবাধ গণতান্ত্রিক পরিবেশে ভোট হোক। কলকাতা পুলিশ কে যাতে দেখা হয় সঠিক ভাবে সেটা দেখতে হবে।*
সন্দেশ খালির ঘটনার কথা জানিয়েছি। এর আগে ইডি অফিসার আক্রান্ত হয়েছে। NIA এর উপর আক্রমণ হয়েছে যখন তখন NCC চলছে। ব্যবস্থা নিতে নির্বাচন কমিশন। কালকেই আমরা অভিযোগ জানিয়েছি নির্বাচন কমিশন কে। ECI অ্যাকশন না নিলে বলবো।
*সাংসদ এর দল তৃণমূলের গেছেন নির্বাচন কমিশন*
বেল পাকলে কাকের কি । গেছেন সংবাদ মাধ্যমের সামনে টিকে থাকার জন্য। ওই তো আছে কয়েকজন।
*কেও গ্রেফতার নয় ভূপতিনগরের*
ওদের হাতে তৃণমূলের ঝান্ডা ছিল তাই গ্রেফতার হবে না । যেভাবে শাহজাহান কে সাপোর্ট দিয়েছিল মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় বিধানসভায় দাড়িয়ে ঠিক একইভাবে তৃণমূলের পতাকা নিয়ে যেভাবে NIA এর উপর হামলা চালিয়েছে তাই সাত খুন মাফ। আমাদের দাবি পুলিশের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হোক। NIA যাক আদালতে।