শমীক ভট্টাচার্য
সন্দেশখালী নিয়ে আদালত
সন্দেশখালী উপদ্রুতদের এলাকা হয়ে গিয়েছিল । বাংলায় তৃণমূলের পরিবারের লোকদের পুলিশ বা সিআইডি এর উপর ভরসা নেই । পুলিশ যেভাবে শাহজাহানকে কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থার হাতে তুলে দিল সেখানে গোটাটাই বোঝা যাচ্ছে। আমরা কেনো আদালতের এই নির্দেশকে গোটা বাংলার মানুষ , সন্দেশখালীর মানুষ স্বাগত জানাচ্ছে।
যেখানে তৃণমূলের নেতারা বলছেন রেপ এর প্রমাণ কোথায় সেখানে তো এধরনের রায় দিতেই হবে । তাহলে যারা সেখানকার স্বাক্ষী তাদের নিরাপত্তা কোথায়।
সন্দেশখালী তে এতদিন যে অভিযোগ সামনে এসেছে আগামীদিনে এর থেকে বেশি অভিযোগ করবে তৃণমূল কংগ্রেস এর আদি নেতারা যারা ওই এলাকায় তৃণমূলকে প্রতিষ্ঠা করেছে।
আদালতের নির্দেশকে কটাক্ষ তৃণমূলের
তৃণমূল কংগ্রেস প্রশাসনিক কাঠামোর বিরুদ্ধে যুদ্ধ ঘোষণা করছে। বিভিন্ন জায়গায় কোর্ট রুমের মধ্যে লোক ঢুকিয়ে দিচ্ছে তৃণমূল । প্রতিবার ডিভিশন বেঞ্চ, লোয়ার কোর্ট বা সুপ্রিম কোর্টে তিরস্কৃত হচ্ছে তৃণমূল তাই এসব বলছে।
ভোট বাক্স এ প্রভাব পড়বে সন্দেশখালী ইস্যু
আমরা নীতিগত ভাবে রাজনৈতিক পরিবেশের বিরোধী। এই নির্দেশের ফলে সন্দেশখালীর মানুষ যারা অত্যাচারিত হচ্ছে তারা মাইলেজ পাবে। মানুষ ভয়মূক্ত হয়েছে। মানুষ প্রতিবাদ করবে। সন্দেশখালী তে আমরা ও ওখানকার মানুষ রক্তাক্ত হয়েছি। ওখানকার মানুষ নিজেদের যোগ্য জিনিস ফিরে পাক । অবশ্যই রাজনৈতিক দল হিসেবে আমরা প্রচার করবো এই বিষয় নিয়ে।
ভূপতিনগর নিয়ে আদালত
এটাই প্রত্যাশিত ছিল । NIA গেছিল তদন্তে। মুখ্যমন্ত্রী বা পুলিশ মন্ত্রী ও পুলিশের বয়ানে অসঙ্গতি ছিল । মুখ্যমন্ত্রী দেখিয়ে দিয়েছিলেন পথ। বাংলায় সরকারের প্রতিটি পদক্ষেপ কোর্টে চ্যালেঞ্জ হচ্ছে। সুস্থ স্বাভাবিক রাজ্যে এটা কাম্য নয় । যে ভাষায় তৃণমূল বা মুখ্যমন্ত্রী কেন্দ্রীয় তদন্তকারী সংস্থাকে আক্রমণ করেছেন সেটা লজ্জার।
কেন্দ্রীয় বাহিনী
ওটা বিশেষ শান্তিপূর্ন হয়ে গেছে তাই । যেখানে কেন্দ্রীয় মন্ত্রীর গাড়িতে বোমা পরে আর পুলিশ আদালতে এসে বলে টেস্ট গ্রেনেট ছিল। এই নজির বিহীন ঘটনার জন্য নজিরবিহীন বাহিনী।
তৃণমূলের প্রশ্নপত্র অমিত শাহ 420
রাতে দুঃস্বপ্ন দেখছে বিজেপি চারশো পার। ওই করতে গিয়ে বলে ফেলেছে চারশো পার।
ডায়মন্ড হারবারে AI প্রার্থী: কুণাল
উনি কেনো লড়লেন না পূর্ব মেদিনীপুরে। কেনো ছোটো ভাইকে পাঠালেন ।তৃণমূল জানে কোনটাই কি হবে। আমার কাজ যখন খুশি করবো। ঠিক সময় প্রার্থী দেবো। তৃণমূল আতঙ্ক থেকে বলছে একথা।